Posts

সাদা আবীর

দোল উৎসব খুবই আনন্দের। আবাল বৃদ্ধ সবাই এই উৎসবে রং পরস্পরকে রং মাখায় এবং মাখে। এই উৎসবটি ছেলেদের কাছে সর্ব্বার্ধিক প্রিয় কারন মাত্র এই উৎসবেই রং মাখানোর অজুহাতে “বুরা না মানো হোলী হায়” বলে একাধিক চেনা মেয়েদের গাল এবং মাই টেপা যায়। মেয়েরা তার জন্য প্রতিবাদ ও করেনা। আমার কাছে এই উৎসবটির বিশেষ গুরুত্ব কারণ এই উৎসবের সুযোগে প্রতি বছরই আমি পাড়ার একাধিক মেয়ে, বৌ ও বৌদির গালে রং মাখিয়ে মাই টেপার সুযোগ পাই। মোহনদা আমাদের পাড়ায় থাকে। তার দুটি মেয়ে। দুটো মেয়েই রোগা হলেও ফিগার খূবই সুন্দর, কারণ তাদের মাই ও পাছায় ভগবান উদার হস্তে নমনীয়তা দান করেছে। দুটি মেয়েরই বিয়ে হয়ে গেছে এবং দুজনেরই একটা করে মেয়ে আছে। বড় মেয়ে অন্তরা, তিরিশ বছর বয়সে বৈধব্যর অবস্থায় শ্বশুর বাড়িতে থাকে এবং ছোট মেয়ে সঞ্চারী আঠাশ বছর বয়সে স্বামীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যাবার পর মেয়ের সাথে বাপের বাড়িতেই থাকে। সঞ্চারী দুই বোনের মধ্যে বেশী সুন্দরী ও সেক্সি। সঞ্চারী শালোয়ার কামীজ পরে রাস্তা দিয়ে পোঁদ দুলিয়ে হেঁটে গেলে শুধু ওর সময়বয়সী অথবা ওর চেয়ে বয়সে বড় ছেলেরাই নয়, ওর চেয়ে কমবয়সী ছেলেরাও ওর মাই আর পোঁদের দুলুনি দেখার জন্য এ

মা-ছেলের প্রেম ভালোবাসা

Image
আমি ঝুনু । আমেরিকায় থাকি আজ ৫ বছর যাবত । ফাস্ট লাইফ করি । আমেরিকায় এসে দেখলাম বয়স্কো মহিলারা কম বয়শী ছেলেদের সাথে ডেটিং করে, সেক্স করে । শুধু সেক্সই করে না, এমন কি কেউ কেউ আবার মায়ের বয়শী বয়স্কো মহিলাদের বিয়ে পর্যন্ত করে। প্রথম প্রথম আমার ব্যপারটা ভালো লাগেনি । আমার বয়স মাত্র ২৪। ডেলা পার্ক নামের ৫৫ বছর বয়শী এক মহিলার সাথে আমার প্রথম ডেটিং হয় বাসায়। মহিলা ডিভোর্সী। মহিলার দুই মেয়ে, এক ছেলে এরা ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। মোটা সোটা কালো নিগ্রো মহিলা । গায়ে অশুরের মত শক্তি । গায়ে ঘামের দুর্গন্ধ। কিন্তু গায়ের চামড়া বেশ কোমল আর মশ্রীন। বয়শকা ডেলা আমাকে দারুন মজা দিয়েছে । মাঝ বয়শী এই মহিলা প্রতি সপ্তাহে আমার সাথে সেক্স করতে আমার ফ্লাটে চলে আসে । সারা রাত যৌন সম্ভোগ করে, উলঙ্গ হয়ে মহিলাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়ি। মহিলার ছেলে মেয়েরাও জানে আমাদের দৈহিক সম্পর্কের কথা । মহিলার ছেলে মেয়েরা মার বিসয় টিকে স্বাভাবিক ভাবেই নিয়েছে । তাদের বয়শকা মা যদি যুবক বন্ধুদের সাথে সেক্স করে আনন্দ পায় ক্ষতি কি ? বয়শকা মহিলা চুদে যে এত মজা আগে বুঝিনি । সেই থেকে ৪০ থেকে শুরু করে ৬০-৬২ বয়সের বয়স্কো মাগীকেও মাঝে মাঝেই

শর্মিলা বৌদি (বড়ো গল্প)

Image
একান্নবর্তী পরিবারে শর্মিলার স্বামী অপুর্ব ,  অপুর্বের ছোট ৩ ভাই ২ বোন ছাড়াও ৪ জন চাকর থাকে। শর্মিলা ও মৃনালী বাড়ির ২ বৌ। মোটামুটি ঝগড়াঝাটি সহ সুখী পরিবার। শর্মিলা একটু আহ্লাদি স্বভাবের মেয়ে। বয়স  ২৮ হলেও করলেও এখন কোন বাচ্চা কাচ্চা হয়নি। শর্মিলার সাথে বাড়ি পুরোনা কাজের মেয়ে নন্দার খুব খাতির। নন্দা প্রায়ই শর্মিলার মাথায় তেল মালিশ করে দেয়। মাঝেমাঝে হাত পা টিপে দেয়। এক দুপুরে নন্দা বারান্দায় বসে শর্মিলার চুলে তেল দিতে দিতে কথা বলছে। - “ বৌদি...... আপনার মাথায় অনেক খুশকি জমেছে। ” - “ তাই...... তাহলে তো শ্যাম্পু চেঞ্জ করতে হবে। ” - “ আমারও খুব খুশকি ছিলো। এখন চলে গেছে। আমি রোজ স্নান করে চুলে তেল মাখতাম। বৌদি...... আজ সকালে কি হয়েছে জানেন...... ??” - “ কি হয়েছে রে নন্দা......... ???” - “ আজ সকালে স্নান করতে গেছি। স্নানঘরে ঢুকে দেখি নতুন ঐ ছেলেটা নারায়ন আমার দিকে পিটজ দিয়ে কাপড় ছাড়ছে। ভুলে ছিটকানি আটকায়নি। আমি ধাক্কা দিতেই দরজা খুলে গেলো। শব্দ হতেও ও আমার দিকে ঝট করে ফিরলো। দেখি ওর পেটানো শরীর। আর বৌদি গো...... কি বলবো...... দেখি ওর লেওড়া একদম খাড়া হয়ে আছে। - “ কি রে...... নন্দা...... ব