সাদা আবীর
দোল উৎসব খুবই আনন্দের। আবাল বৃদ্ধ সবাই এই উৎসবে রং পরস্পরকে রং মাখায় এবং মাখে। এই উৎসবটি ছেলেদের কাছে সর্ব্বার্ধিক প্রিয় কারন মাত্র এই উৎসবেই রং মাখানোর অজুহাতে “বুরা না মানো হোলী হায়” বলে একাধিক চেনা মেয়েদের গাল এবং মাই টেপা যায়। মেয়েরা তার জন্য প্রতিবাদ ও করেনা। আমার কাছে এই উৎসবটির বিশেষ গুরুত্ব কারণ এই উৎসবের সুযোগে প্রতি বছরই আমি পাড়ার একাধিক মেয়ে, বৌ ও বৌদির গালে রং মাখিয়ে মাই টেপার সুযোগ পাই। মোহনদা আমাদের পাড়ায় থাকে। তার দুটি মেয়ে। দুটো মেয়েই রোগা হলেও ফিগার খূবই সুন্দর, কারণ তাদের মাই ও পাছায় ভগবান উদার হস্তে নমনীয়তা দান করেছে। দুটি মেয়েরই বিয়ে হয়ে গেছে এবং দুজনেরই একটা করে মেয়ে আছে। বড় মেয়ে অন্তরা, তিরিশ বছর বয়সে বৈধব্যর অবস্থায় শ্বশুর বাড়িতে থাকে এবং ছোট মেয়ে সঞ্চারী আঠাশ বছর বয়সে স্বামীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যাবার পর মেয়ের সাথে বাপের বাড়িতেই থাকে। সঞ্চারী দুই বোনের মধ্যে বেশী সুন্দরী ও সেক্সি। সঞ্চারী শালোয়ার কামীজ পরে রাস্তা দিয়ে পোঁদ দুলিয়ে হেঁটে গেলে শুধু ওর সময়বয়সী অথবা ওর চেয়ে বয়সে বড় ছেলেরাই নয়, ওর চেয়ে কমবয়সী ছেলেরাও ওর মাই আর পোঁদের দুলুনি দেখার জন্য এ...